Feeds:
পোস্ট
মন্তব্য

Archive for the ‘Uncategorized’ Category

masud 2

Read Full Post »

বিস্তারিত সহসাই দেখতে পাবনে।

Read Full Post »

১৯ আগস্ট ২০১৪

এবারের মিশন, ছারছীনা দরবারকে নিয়ে শুরু করলেন নারী লোভী পীর নেছার। সম্প্রতি জুলাই-২০১৪তে এসে নারী লোভী পীর নেছার নিজেকে হেভী ওয়েট পীরে কামেল করে তোলার চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। সুচতুর এই নেছার তার পোষা কিছু লোক নিয়ে এক অভিন্ন যাত্রা শুরু করেছেন। নারী লোভী পীর নেছারই বাংলাদেশে খাটি পীর হিসেবে আছে বলে দাবী করছেন। বাংলাদেশের অন্য দরবারগুলো তার নজরে বাতেল দরবার, তার দরবাটিই হল হক দরবার, এসব কথাই এখন মানুষকে বুঝাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মৌকরা দরবার ছারছীনা দরবারের সৃষ্টি, কিছু দিন আগ পর্যন্তও ছারছীনার নির্দেশনা মানতেন। আকস্সিক পীর নেছার এমন কামিলিয়তই পেলেন যে ছারছীনা দরবারের কোন নির্দেশনা তিনি মানতে রাজি নন। উল্টো ছারছীনা দরবারকে কটাক্ষ করে বিভিন্ন রকম রকমারী বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছেন। সম্প্রতি তার বিভিন্ন বক্তব্য মানুষের মোবাইলে শুনা যাচ্ছে, তাতে ছারছীনা দরবারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আর অভিযোগ। বর্তমানে জমিয়তে হিযবুল্লাহ কুমিল্লা জেলা আমিরের পদ হারিয়ে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেছেন। প্রকৃত পক্ষে নারী লোভী পীর নেছার কি করতে চায়? তা বুঝতে একটু অপেক্ষা করতে হবে।

Be careful to delete file from recent list.

Read Full Post »

মোকরার পীরের বক্তব্য

এখানে ক্লিক করলেই ডাউন লোড হবে।

Read Full Post »

000_3

Read Full Post »

000_2

Read Full Post »

সংবাদাতাঃ মোকরার পীর নেছারের বিরুদ্ধে বাল্য কাল থেকেই সমকামিতার গুঞ্জন আছে। মোকরা মাদ্রাসার সুন্দর কোন ছাত্র পীর নেছারের কু নজর থেকে রেহাই পায় না। সম্প্রতি ৮ম শ্রেনীর ছাত্র মুরাদ, ৫ম শ্রেনীর ছাত্র ওমর ফারুক কে বলৎকারের অভিযোগ ওঠে। বলৎকারের বিষয় অন্যের ওপর চাপানোর জন্য গত ২১শে জুন রোজ বৃহস্পতিবার চেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অত্র মাদ্রাসা শিক্ষক মাওঃ ছালেহ অহম্মদকে ফোন করে এনে মাদ্রাসার একটি কক্ষে আটকায় এবং দরজা জানালা বন্ধ করে দেয়া হয়। সেখানে আগে থেকেই বসা ছিলেন মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, মাওঃ আনোয়ার হোসেন, জাহিদুল মাওলা চৌধুরী হেলাল ও জয়নাল মিস্ত্রি। এক পর্যায়ে বলৎকারের বিষয়ে মাওঃ ছালে আহম্মদকে জিজ্ঞাসা করে তাকে মারধর করার জন্য চেষ্টা চালানো হয়। (বিস্তারিত…)

Read Full Post »

মোকরা সংবাদদাতা: সম্প্রতি (০৫ জুন ২০১১ খ্রিঃ, রোজ রবিবার) ছারছীনার পীর ছাহেব তিলিপ দরবারে আসেন। অতীতে তিনি মোকরার পীরের মতামতের ভিত্তিতেই তিলিপে মাহফিল করতেন। কিন্তু এবার এ ব্যাপারে তিনি পীর নেছারের সাথে কোন প্রকার পরামর্শ করেননি এবং তাকে কোন দায়িত্বও দেননি বলে নেছার ও তার সহযোগিগণ এটাকে ভালভাবে নেয়নি। তারা বলেন, ছারছীনার পীর এ আচরণ দ্বারা পীর নেছারকে উপেক্ষা করেছেন। তাই তিলিপের মাহফিলের কাজে এবং মাহফিলের প্রোগ্রামে মোকরা মাদরাসার কোন ছাত্র-শিক্ষক না যাওয়ার জন্যে মোকরার পীর ও তার সহযোগীরা ফরমান জারি করেন। উল্লেখ্য, তিলিপ মাহফিলে ছাত্র-শিক্ষকদের যেতে নিষেধ করলেও পীর নেছার ঠিকই সেখানে হাজির থাকেন। ছারছীনার পীর নেছারের তিলিপে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে, মোকরার মরহুম পীর ছাহেবের কবর যেয়ারত করার জন্য মোকরা আসেন এবং যেয়ারত শেষে তাৎক্ষণিকভাবে প্রস্থান করেন।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ইদানিং ছারছীনার পীর সাহেবের প্রতি মোকরার পীর ও তাঁর প্রধান খলিফাগণ প্রচণ্ড ক্ষোভে ক্ষুব্ধ হয়ে আছেন। মোকরা মাহফিলে আগমন ও প্রস্থান দ্বারাই ছারছীনার পীর সাহেব বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, মোকরা বা নেছারের প্রতি তিনি আর আস্থা রাখতে পারছেন না। সে জন্যে পীর নেছারকে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন দায়িত্বে আগের মত ক্ষমতা ব্যবহার করতে দিচ্ছেন না ছারছীনার পীর। ফলে, মোকরার পীর তাঁর প্রধান চার খলিফার পরামর্শ অনুযায়ী ছারছীনা দরবার হতে আলাদা হওয়ার পরিকল্পণা করছেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে, মোকরা পীরের তল্পীবাহক খলিফাগণের বক্তব্য হচ্ছে, ছারছীনার পীর যেভাবে বলছেন, আমরা সেভাবেই ডোনেশান দিয়ে যাচ্ছি। তারপরও তাঁকে খুশী করা যাচ্ছে না। তাঁর কারণে মানুষ আমাদেরকে ধিক্কার দিচ্ছে। এ ধরণের অপমান আর মেনে নেয়া যায় না। বিশিষ্ট এক খলিফা বলেন, মোকরা দরবারের বর্তমানে নিজস্ব গতিতে চলার মত আর্থিক যোগ্যতা ও জনবল আছে। তাই সামনের দিকে এ ধরণের অসম্মান আর সহ্য করা হবে না। প্রয়োজনে মোকরা দরবার আলাদা ও স্বাধীনভাবে চলার সিদ্ধান্ত নিবে বলেও খলিফাগণ মত প্রকাশ করেন।

পীর নেছারের চার খলিফার পরিচিতি ও অতীতে নেছারের শারীরিক নির্যাতনের শিকার মাদ্রাসা ত্যাগকারী ছাত্রদের তালিকা নিয়ে শীগ্রই নতুন সংবাদ আসছে। অপেক্ষায় থাকুন…….

Read Full Post »

৪. স্বেচ্ছায়(?) শিক্ষক চলে যাওয়ার হিড়িক

মৌকরা মাদ্রাসা একটি সরকারী এম.পি.ও.ভূক্ত প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এখানে সরকারী বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে পীর নেছারের এক নায়কতন্ত্রই চলে সারাক্ষণ। ছাত্র-শিক্ষকরা এখানে এক প্রকার জিম্মি হয়ে আছেন। অনেক ছাত্র এখানকার স্বৈরতন্ত্রের প্রতি অতিষ্ঠ হয়ে ইতিমধ্যে মাদ্রাসা ত্যাগ করেছে/করছে। শুধু এম.পি.ও.ভূক্ত হওয়ায় শিক্ষকরা এক প্রকার বাধ্য হয়ে এখানে চাকরী করছেন। কিন্তু সরকারী বিধি বিধানের বাইরে পরিচালিত হেফজখানার দীর্ঘ দিনের শিক্ষক হাফেজ ছেরাজুল হক ইতিমধ্যে মাদ্রাসা ছেড়ে চলে গেছেন। আপাতঃ দৃষ্টিতে তাঁর চলে যাওয়াটা স্বেচ্ছায় হলেও, প্রকৃতপক্ষে তাঁকে এখান থেকে চলে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। বলাবাহুল্য, ইতিপূর্বে তিনি আরও একবার এখান থেকে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু তখন তাঁর বিকল্প কেউ না থাকায় পীর নেছার সরাসরি তাঁর বাড়ীতে গিয়ে তাঁকে ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে হেফজখানায় বিকল্প শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয় এবং হাফেজ ছেরাজুল হকের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি এখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হন। উল্লেখ্য, হাফেজ ছেরাজ মৌকরার মরহুম পীর ছাহেবের একজন অতি অনুরক্ত ভক্ত ছিলেন। তিনি ব্যক্তি হিসেবে অত্যন্ত সরল, সৎ ও ন্যায়-নীতিবান ছিলেন। পীর নেছার গদ্দীনিশীন হওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী তিনি তাকেও ভক্তি-শ্রদ্ধা করে মেনে চলতে থাকেন। কিন্তু তিনি কখনোই কোন অন্যায় কাজে সমর্থন বা সাহায্য করেননি। আর এ কারণেই তিনি তাদের নেক নজরে আসতে পারেননি। বিনিময়ে তিলে তিলে গড়ে তোলা এই প্রতিষ্ঠান ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করা হয় তাঁকে।

সম্প্রতি দ্বীনিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক জনাব মাওলানা শাহ-জালালও এখান থেকে চলে যান অথবা চলে যেতে বাধ্য হন। মাওলানা শাহ-জালাল মৌকরার মরহুম পীর ছাহেবের একজন একান্ত ভক্ত ছিলেন। তিনি অনেক ভাল চাকরী ছেড়ে শুধু মৌকরা দরবারের প্রতি আন্তরিকতার কারণে এখানে আসেন। কিন্তু তাঁর সাথেও ভাল ব্যবহার করা হয়নি। তাঁকে সামান্য বেতন দিয়ে দ্বীনিয়া মাদ্রাসায় নিয়োগ দেয়া হয়। বার্ষিক মাহফিলে দ্বীনিয়া মাদ্রাসার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা তোলা হয়েছে, কিন্তু শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। কিছু তল্পিবাহক শিক্ষককে ভাল বেতন দেয়া হলেও সহজ-সরল, ন্যায়-নীতিবান শিক্ষকদের সব সময় ঠকানো হয়েছে/হচ্ছে। অথচ দ্বীনিয়া মাদ্রাসার নাম করে সাধারণ মানুষ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করা হয়/হচ্ছে।

দিন দিন এখানে যে অরাজক পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে, এতে করে যে কোন সময় যে কোন শিক্ষক এখান থেকে চলে যেতে পারেন বলে পর্যবেক্ষক মহল ধারণা করছেন। বর্তমানে যে সব শিক্ষক এখানে আছেন, তাদের শিক্ষা ও শিক্ষকতার যোগ্যতা নিয়েও অনেক প্রশ্ন আছে। জোড়াতালি দিয়ে এভাবে একটি প্রতিষ্ঠান চলতে পারে না। শেষ পর্যন্ত ভাল শিক্ষকের অভাবে দ্বীনিয়া মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে যায় কিনা সে আশংকা প্রকাশ করছেন অনেকে।

Read Full Post »

পীর নেছার কথা-বার্তা ও ভাব-সাবে নিজেকে একজন মস্তবড় আলেম বলে প্রকাশ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তার পরীক্ষা সমূহের ফলাফল দেখলেই বুঝতে বাকী থাকে না, তিনি কত বড় আলেম। শিক্ষা জীবনে একমাত্র আলিম ব্যতীত তার সবগুলো রেজাল্ট ৩য় বিভাগ। কামিলে নিজ যোগ্যতায় ৩য় বিভাগে পাশ করার দুই বছর পর অত্র অঞ্চলের অনেকগুলো কামিল মাদ্রাসা ফেলে ভাল রেজাল্ট করার জন্যে তিনি আশ্রয় নিলেন সুদূর চাঁদপুরের ফরায়েজীকান্দী কামিল মাদ্রাসায়। সেখানে এক আলাদিনের আশ্চর্য চেরাগের সন্ধান পেলেন তিনি। সে চেরাগের বদৌলতে ৩য় বিভাগে পাশ করা নেছার পেয়ে গেলেন একেবারে ১ম বিভাগ। নিজ যোগ্যতার ওপর নিজেরই আস্থা না থাকায় প্রথমে তিনি মৌকরা মাদ্রাসার লাইব্রেরীয়ান হিসেবে নিয়োগ নেন। পরবর্তীতে কিছুটা ক্ষমতা করায়ত্ব করার পর সরাসরি হয়ে যান প্রভাষক। প্রথম প্রথম সাহস করে নবম-দশম শ্রেণীর কিছু ক্লাস নিজের নামে বরাদ্ধ নেন। পরবর্তীতে ক্লাশে ছাত্রদের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে ব্যর্থ হতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে প্রক্সি শিক্ষক দিয়ে ক্লাশ ম্যানেজ করে নিজে ক্লাশ বর্জন করতে থাকেন এবং সে ধারাবাহিকতায় ধীরে ধীরে ক্লাশ নেয়া একেবারেই বন্ধ করে দেন। এখন তিনি সম্ভবতঃ বাংলাদেশের একমাত্র প্রভাষক যাকে একটিও ক্লাশ নিতে হয় না। কিন্তু মাসে মাসে বেতন ঠিকই নেন। প্রতিদিনের হাজিরা খাতায় মিথ্যা স্বাক্ষর দিয়ে তিনি সরকারকে বোকা বানিয়ে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা বেতন গুনেন আর মানুষকে হালাল রোজগারের ওয়াজ করেন। তিনি আরও ওয়াজ করেন, পীরের সমালোচনা করা যাবে না এমনকি পীরের কোন কাজ খারাপ মনে হলেও সেটাকে খারাপ বলা যাবে না। এভাবে তিনি তার মুরীদদেরকে বোকা বানিয়ে রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার জানা ছিল না, সব মুরীদ বোকা নয়। জানা থাকলে বোধ হয় নারী কেলেংকারীর মত জঘন্য কাজটি করার ব্যাপারে তিনি আরও সতর্কতা ও গোপনীয়তা অবলম্বন করতেন। ধুরন্ধর হওয়া সত্ত্বেও তার মাথায় এ কথাটি কেন এল না, এটাই এখন তার নিত্য দিনের আক্ষেপের বিষয়। তবে সতর্ক হয়েও যে শেষ রক্ষা পেতেন তা কিন্তু নয়। কথায় বলে, “চোরের দশদিন, সাধুর একদিন”। দশদিন পর একদিন তিনি ঠিকই ধরা পড়ে গেছেন এবং এভাবে হয়ত আবারও ধরা পড়ার দিন ঘনিয়ে আসছে।

Read Full Post »

Older Posts »